১৯তম শিক্ষক নিবন্ধকরণ পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা ২০২৫ শিক্ষাদান একটি মহৎ পেশা। শিক্ষকরা একটি জাতির ভবিষ্যত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আবশ্যক, একজন শিক্ষক হওয়ার জন্য, আপনাকে নির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
এই ব্লগ পোস্টে, আমরা একটি বেসরকারী ইউডোকেশন ইনস্টিটিউটে শিক্ষক হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে আলোচনা করি।
১৯তম নিবন্ধন শিক্ষাগত যোগ্যতা:
শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনি যে শিক্ষাগত ইনস্টিটিশত শেখাতে চান তার স্তরের উপর নির্ভর করে।
১৯তম স্কুল ২ পর্যায়ের শিক্ষক:
সর্বনিম্ন HSC বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
স্কুল পর্যায়ের শিক্ষক:
সর্বনিম্ন স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
যে বিষয়ে শিক্ষকতা করতে চান সেই বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
কলেজ পর্যায়ের শিক্ষক:
সর্বনিম্ন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
যে বিষয়ে শিক্ষকতা করতে চান সেই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদনের যোগ্যতা:
১.স্নাতক ডিগ্রি: কমপক্ষে স্নাতক সম্পন্ন হতে হবে। তবে উচ্চতর যোগ্যতা থাকলে তা গ্রহণযোগ্য।
২.পরীক্ষায় অবতীর্ণ প্রার্থীরা: যারা এখনও পরীক্ষার ফলাফল পাননি, তারা আবেদন করতে পারবেন না।
৩.সদ্য স্নাতক পাস প্রার্থীদের জন্য: আবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র থাকতে হবে:
সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রদত্ত প্রশংসাপত্র।
টেব্যুলেশন শিট।
মার্কশিট।
প্রবেশপত্র।
৪.তৃতীয় বিভাগ/জিপিএ: শিক্ষাজীবনে একটি মাত্র তৃতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএ গ্রহণযোগ্য। তবে একাধিক তৃতীয় বিভাগ থাকলে আবেদনকারীরা অনুপযুক্ত বলে গণ্য হবে।
দ্রষ্টব্য:
উপরের তথ্য পরিবর্তন সাপেক্ষে.
বর্তমান তথ্যের জন্য, অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।
শিক্ষাক নিবন্ধন পরীক্ষার যোগ্যতা:
কলেজ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার যোগ্যতা:
- সাধারণ বিষয়: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
- ধর্মীয় বিষয়:
- ইসলাম: ফাজিল (পূর্ণাঙ্গ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
- হিন্দু: শাস্ত্রী (পূর্ণাঙ্গ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
স্কুল শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
স্কুল পর্যায়-২:
- সাধারণ বিষয়: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
- ধর্মীয় বিষয়:
- ইসলাম: আলিম (পূর্ণাঙ্গ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
- হিন্দু: উচ্চ মাধ্যমিক (হিন্দু ধর্ম) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
কারিগরি শিক্ষা:
সম্পর্কিত ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত ডিগ্রি (যেমন: ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল)।
কলেজ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার অন্যান্য যোগ্যতা:
- ১.বাংলা ভাষায় দক্ষতা: বাংলা ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলা ও লেখার দক্ষতা থাকতে হবে।
- ২.বাংলাদেশের সংবিধান ও ইতিহাস: বাংলাদেশের সংবিধান ও ইতিহাস সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন।
- ৩.শিক্ষকতায় আগ্রহ ও যোগ্যতা: আবেদনকারীকে শিক্ষাদানের প্রতি আগ্রহী হতে হবে এবং সেই সাথে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকতে হবে।
- ৪.শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা: প্রার্থীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ থাকতে হবে।
- ৫.বয়সসীমা: প্রার্থীর বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য অনুযায়ী আবেদনের শর্তাবলী:
- সদ্য পাস করা প্রার্থীদের জন্য কাগজপত্র:
- সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দেওয়া প্রশংসাপত্র।
- মার্কশিট।
- প্রবেশপত্র।
- তৃতীয় বিভাগ বা সমমনা জিপিএ:
- শিক্ষাজীবনে যেকোনো একটি তৃতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএ গ্রহণযোগ্য।
তবে শিক্ষাজীবনে একাধিক তৃতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএ থাকলে আবেদন অনুপযুক্ত বলে গণ্য হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া:
- অনলাইনে আবেদন:
আবেদনকারীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন জমা দিতে হবে। - প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই:
আবেদন জমার পর প্রার্থীর দেওয়া কাগজপত্র যাচাই করা হবে। - প্রাথমিক পরীক্ষা:
- কাগজপত্র যাচাইয়ের পর প্রার্থীরা প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
- প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
লিখিত পরীক্ষা:
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।
- মৌখিক পরীক্ষা ও চূড়ান্ত ফলাফল:
- মৌখিক পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফলে নির্বাচিত করা হবে।
- চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ বলে গণ্য করা হবে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য:
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA) ওয়েবসাইট: http://ntrca.teletalk.com.bd/
মাদ্রাসা শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার যোগ্যতা:
স্কুল ২ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য:
ন্যূনতম দাখিল (সম্পূর্ণ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
আরবি ভাষায় ন্যূনতম ‘দাখিল (সম্পূর্ণ)’ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
স্কুল শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য:
ন্যূনতম আলিম (সম্পূর্ণ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
আরবি ভাষায় ন্যূনতম ‘আলিম (সম্পূর্ণ)’ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কলেজ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য:
ন্যূনতম ফাজিল (সম্পূর্ণ) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
আরবি ভাষায় ন্যূনতম ‘ফাজিল (সম্পূর্ণ)’ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেসরকারী শিক্ষকদের জন্য নিবন্ধন অনুমতি
বেসরকারী শিক্ষকদের জন্য নিবন্ধন পরীক্ষা: অংশগ্রহণ, প্রশিক্ষণ এবং পরীক্ষা টিপস: শিক্ষক - মহৎ পেশা। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের তাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালনা করতে সাহায্য করে, জ্ঞান প্রদান করে। অনেকেই এই মহৎ পেশা চর্চা করতে চান। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদানের জন্য শিক্ষকদের নিবন্ধন সংক্রান্ত একটি প্রাইভেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।
এই বার্তায়, আমরা আলোচনা করব: একটি প্রাইভেট শিক্ষক হিসাবে নিবন্ধন যাচাইকরণের অনুমোদন, পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং পরীক্ষার উপর পরীক্ষা।
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার নিয়মাবলী:
- ১. পরীক্ষার উদ্দেশ্য:
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করার জন্য “বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ” (NTRCA) কর্তৃক পরিচালিত শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। - ২. পরীক্ষার ধাপসমূহ:
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়: - প্রিলিমিনারি পরীক্ষা (MCQ)।
- লিখিত পরীক্ষা।
- মৌখিক পরীক্ষা।
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া:
অনলাইনে আবেদন:
আবেদন করতে হবে NTRCA-এর ওয়েবসাইট http://ntrca.teletalk.com.bd/ থেকে।
আবেদনের সময়:
প্রতিবছর নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী আবেদন করা যায়।
যোগ্যতা যাচাই:
আবেদনপত্র যাচাই করে যোগ্য প্রার্থীদের পরীক্ষার জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।
১. প্রিলিমিনারি পরীক্ষা (MCQ):
প্রশ্নের ধরন: বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান এবং গণিত বিষয়ে MCQ প্রশ্ন থাকে।
পাস নম্বর: প্রতিটি বিষয়ে ন্যূনতম ৪০% নম্বর পেতে হবে।
২. লিখিত পরীক্ষা:
যোগ্যতা: প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।
বিষয়ভিত্তিক কাঠামো:
- স্কুল পর্যায়-১ (প্রাথমিক বিদ্যালয়):
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান। - স্কুল পর্যায়-২ (মাধ্যমিক বিদ্যালয়):
বাংলা, ইংরেজি, এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় (যেমন: গণিত, বিজ্ঞান, বাণিজ্য, কলা)। - কলেজ পর্যায়:
বাংলা, ইংরেজি, এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় (যেমন: গণিত, বিজ্ঞান, বাণিজ্য, কলা)। - পাস নম্বর: প্রতিটি বিষয়ে ন্যূনতম সামগ্রিকভাবে ৫০% নম্বর পেতে হবে।
৩. মৌখিক পরীক্ষা:
যোগ্যতা: লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
মূল যাচাই:
শিক্ষকতায় আগ্রহ।
যোগাযোগ দক্ষতা।
ব্যক্তিত্ব ও মানসিক যোগ্যতা।
৪. চূড়ান্ত ফলাফল:
সকল ধাপে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা NTRCA থেকে শিক্ষক নিবন্ধন সনদপ্রাপ্ত হবেন।
এই সনদ প্রাপ্তির মাধ্যমে প্রার্থীরা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
বেসরকারি (NTRCA) শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি:
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ধাপ:
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা:
১০০ নম্বরের পরীক্ষা।
৪০% নম্বর পেলে সাধারণত উত্তীর্ণ।
লিখিত পরীক্ষা:
উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য।
নম্বরের ভিত্তিতে পরীক্ষা।
মৌখিক পরীক্ষা:
লিখিত পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের জন্য।
শিক্ষক নিবন্ধন প্রিলিমিনারি পরীক্ষা: বিষয় ও মানবন্টন
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন নীচে দেওয়া হলো:
বিষয় | নম্বর বন্টন |
বাংলা | ২৫ |
ইংরেজি | ২৫ |
গণিত | ২৫ |
সাধারণ জ্ঞান | ২৫ |
মোট | ১০০ |
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে:
পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি:
নীল ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবি।
স্ক্যান করে আবেদনপত্রে সংযুক্ত করতে হবে।
স্বাক্ষর:
আবেদনকারীর স্বাক্ষর আবশ্যক।
শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র ও নম্বরপত্র:
মূল সনদপত্র ও নম্বরপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
সত্যায়ন অবশ্যই প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক হতে হবে।
প্রশিক্ষণ সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়):
প্রশিক্ষণ সনদের মূল সনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
সত্যায়ন অবশ্যই প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক হতে হবে।
নাগরিকত্বের সনদ:
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) / জন্ম সনদ / বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণপত্র।
উল্লিখিত ডকুমেন্টের সত্যায়িত ফটোকপি।
সত্যায়ন অবশ্যই প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক হতে হবে।
ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠানোর নিয়মাবলী:
প্রয়োজনীয়তা:
আবেদনপত্রের প্রিন্টেড কপি:
অনলাইনে আবেদন করার পর আবেদনপত্রটি প্রিন্ট করে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
সত্যায়িত কাগজপত্রের ফটোকপি:
উপরে উল্লেখিত সকল কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
খাম নির্বাচন:
স্কুল শিক্ষক নিবন্ধনের জন্য: হলুদ খামে আবেদন পাঠাতে হবে।
কলেজ শিক্ষক নিবন্ধনের জন্য: খাকি খামে আবেদন পাঠাতে হবে।
ঠিকানা:
আবেদনপত্র ডাকযোগে পাঠাতে হবে নিম্নলিখিত ঠিকানায়:
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ,
নায়েম ক্যাম্পাস, একাডেমিক ভবন (ষষ্ঠ তলা),
ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫।
সময়সীমা:
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
খামের উপরে উল্লেখ করতে হবে:
কততম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য আবেদনপত্র।
পদের নাম।
বিষয়ের নাম।
১৯তম শিক্ষক নিবন্ধনে আবেদন প্রক্রিয়া:
১. নিবন্ধন প্রক্রিয়া:
ওয়েবসাইট:
ntrca.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
রেজিস্ট্রেশন:
“রেজিস্ট্রেশন” বাটনে ক্লিক করে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন।
২. ফরম পূরণ:
নির্দেশ অনুযায়ী সকল প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
আবেদনপত্র সাবমিট করার আগে তথ্য যাচাই করুন।
৩. আবেদন ফি প্রদান:
টেলিটক মোবাইল থেকে ফি প্রদান:
যেকোনো টেলিটক নম্বর থেকে *800106# ডায়াল করুন।
৩৫০ টাকা আবেদন ফি প্রদান করুন।
মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে ফি প্রদান (যদি প্রযোজ্য হয়):
নির্ধারিত মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ ব্যবহার করে আবেদন ফি প্রদান করুন।
৪. নিশ্চিতকরণ:
সফলভাবে আবেদন এবং ফি প্রদানের পর, একটি নিশ্চিতকরণ এসএমএস পাবেন।
এসএমএসে প্রাপ্ত ইনভয়েস নম্বর এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন।
৫. প্রবেশপত্র ডাউনলোড ও প্রিন্ট:
এসএমএসে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করে আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোডকৃত প্রবেশপত্রের একটি প্রিন্টেড কপি সংরক্ষণ করুন।
প্রিন্ট কপির নির্দিষ্ট স্থানে এসএমএসে প্রাপ্ত সিরিয়াল নম্বরটি উল্লেখ করুন।
আপনার মতামত লিখুন :