সোমবার বিকেলে আকুঞ্জিপাড়া এলাকায় নোটিস দিতে ঢুকেছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। সঙ্গে ছিলেন ন্যাজাট থানার পুলিশকর্মীরাও। সেই সময়েই রহমান আকুঞ্জি নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে নোটিস ধরাতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা। রহমান আকুঞ্জির বাড়ির এক সদস্য নোটিসটি গ্রহণ করলেও, পরক্ষণেই বাড়ির অপর এক সদস্য সেই গ্রহণ করা নোটিস ছিঁড়ে ফেলেন।
সন্দেশখালি: সন্দেশখালির ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশই বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট। আর এদিকে সন্দেশখালির ঘটনার তদন্তে গিয়ে আরও এক অভাবনীয় ঘটনার সাক্ষী থাকল সিবিআই। সোমবার বিকেলে আকুঞ্জিপাড়া এলাকায় নোটিস দিতে ঢুকেছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। সঙ্গে ছিলেন ন্যাজাট থানার পুলিশকর্মীরাও। সেই সময়েই রহমান আকুঞ্জি নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে নোটিস ধরাতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা। রহমান আকুঞ্জির বাড়ির এক সদস্য নোটিসটি গ্রহণ করলেও, পরক্ষণেই বাড়ির অপর এক সদস্য সেই গ্রহণ করা নোটিস ছিঁড়ে ফেলেন।
জানা যাচ্ছে, এদিন আকুঞ্জিপাড়ায় রহমান আকুঞ্জি ও আবিবুর আকুঞ্জিকে নোটিস দিতে গিয়েছিল সিবিআই-এর তদন্তকারী দল। আগামিকাল নিজাম প্যালেসে সাক্ষী হিসেবে তল করা হয়েছে তাঁদের। সেই সূত্র ধরেই তাঁদের বাড়িতে নোটিস পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন সিবিআই-এর অফিসাররা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা আজ বিকেলে রহমান আকুঞ্জির বাড়িতে নোটিস ধরাতে যেতেই এই বিপত্তি ঘটে যায়। বাড়ির এক সদস্য নোটিস গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে অপর এক সদস্য় সেই নোটিস ছিঁড়ে ফেলেন।
যদিও পাশাপাশি এও জানা যাচ্ছে, যিনি নোটিসটি গ্রহণ করেছিলেন তিনি এই ঘটনায় বেশ বিব্রত হয়ে পড়েন। বাড়ির অপর সদস্য কী কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে সিবিআই অফিসারদের কাছে তিনি ক্ষমা চেয়ে নেন এবং নোটিসের অপর একটি কপি যাতে দেওয়া হয়, সেই অনুরোধ করেন। সেই মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে নোটিসের একটি প্রতিলিপি রহমান আকুঞ্জির পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। নতুন করে আবার নোটিস গ্রহণ করেন রহমান আকুঞ্জির বাড়ির সদস্য।
আপনার মতামত লিখুন :