ধীরে ধীরে স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে

আশুলিয়া ফ্লাইওভার ধীরে ধীরে স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। চলতি মাসেই এই সুপারস্ট্রাকচারের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। আশুলিয়া-ডোর ফ্লাইট রুটে এই জেটটি তৈরি করা হবে। আমরা তারপর প্লেট রাখা. এখন পর্যন্ত, সমগ্র প্রকল্পের সামগ্রিক অগ্রগতি 45% এবং আশুলিয়া সড়ক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে যে মৌলিক কাজগুলি, অর্থাৎ এইচ. এই সড়কে সেতু স্থাপন করা হবে। এই বিভাগটি আগামী বছরের শুরুর দিকে খোলার জন্য নির্ধারিত রয়েছে।

জানা যায়, বিমানবন্দরের আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েটি ঢাকা লিফট এক্সপ্রেসওয়ের সাথে সংযুক্ত হয়ে ৪৪ কিলোমিটার নন-স্টপ এয়ার রুট তৈরি করেছে।

একটি নতুন পথ ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠে উঠছে। পাঁচ হাজার পাহাড়ে 3500 শেয়ার রয়েছে। এতে ৫ শতাধিক জনসংযোগ প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। PR এর ঊর্ধ্ব সীমা প্রায় ১০০। এই প্রকল্পের রুট ম্যাপ আশুলিয়া থেকে জোহর পর্যন্ত বিদ্যমান হাইওয়েকে কভার করে। ড্যাপের পরিকল্পনা অনুযায়ী মূল জলাধারগুলো খুলে দেওয়া হবে। আর যত্রতত্র নতুন নতুন এলিভেটেড রাস্তা তৈরি হচ্ছে। এই বিভাগটি একটি টোল-ফ্রি নম্বর। এই সড়কের কাজ শেষ হলেই এই অংশে বড় মহাসড়কের নির্মাণকাজ হবে। অতএব, এই এলাকায় কাজ এগিয়ে আছে.

আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, কাঠামোর কিছু অংশ বিমের আকারে হবে এবং বিমের ওপর শুধু প্লেট বসানো হবে। মরীচি সম্পন্ন করার পরে, আমরা প্লেট ইনস্টল। স্ল্যাব বিছানো মানে রাস্তা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেন, তারা প্রথমে আশুলিয়া জেলায় সেতুর বিম অপসারণ করবেন। সাব-কন্ট্রাক্টররা চলতি মাসেই কাজ শেষ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ফ্লাইওভারের রাস্তা নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা প্রথমে ৩ কিলোমিটার ও ৩.৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দুটি সেতুর কাজ শেষ করব।